অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং: আপনি আপনার ব্লগের মাধ্যমে অন্য কোম্পানির কোন পণ্য বা পরিষেবা বিক্রি করতে পারেন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর পদ্ধতি অনুসরণ করে। যেখানে কোনো কোম্পানির প্রোডাক্ট পণ্যের বিজ্ঞাপন বা লিঙ্ক শেয়ার করতে হবে এবং আপনার পাঠকের মধ্য থেকে কেউ যদি লিংকে ক্লিক করে উক্ত পণ্য বা সেবা ক্রয় করে, তাহলে আপনি কোম্পানির পক্ষ থেকে একটি কমিশন পাবেন।

আশা করি সকলেই খুশিমনে আর্টিকেলটি শেষ করবেন, অর্থাৎ নিজ নিজ পছন্দের কাজ পেয়ে যাবেন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক অনলাইনে কাজ করে আয় করার কিছু কার্যকরী উপায়।

সেরা ৮ উপায় জেনে নিন

ওয়েব হোস্টিং এবং ডোমেইন বিক্রি করে টাকা আয়

যারা ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে ধারণা রাখেন, তাদের কাছে কিভাবে অনলাইনে ইনকাম করা যায় এমন প্রশ্নে বেশির ভাগে সময় প্রথম উত্তর আসবে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট।

৩। এফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা আয় করুন

ছবির মাধ্যমে কয়েকটি টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট:

কিভাবে ওয়েব ডেভেলপার হওয়া যায়

যাই হোক, আজকের লেখাতে আমরা বিকাশ থেকে আপনি কিভাবে অর্থ উপার্জন করতে পারেন? অথবা এই প্লাটফর্ম ব্যবহার করে কিভাবে আপনি অনলাইন থেকে আয় করতে পারেন? সে বিষয়ে আপনার সাথে বিস্তারিত আলোচনা করবো। এই উপায়গুলো যদি আপনারা জেনে যান, তাহলে বিকাশ ব্যবহার করে আপনারা ইনকাম করার সুবিধা গুলো উপভোগ করতে পারবেন। এক নজরে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সমূহ

একজন ডেভেলপার প্রতি অ্যাপের জন্য ৫০০০ থেকে ১লাখ টাকা কিংবা তারও বেশি পেমেন্ট পেয়ে থাকেন।

ইউটিউব থেকে ইনকামের মুল উৎস হলো গুগল অ্যাডসেন্স। গুগল অ্যাডসেন্স হলো একটি বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক। গুগল অ্যাডসেন্সে বিভিন্ন ছোট বড় কোম্পানি তাদের বিজ্ঞাপন দেই। যারা বিজ্ঞাপন দেই তারা গুগলকে কিছু টাকা দেই। এরপর যখন আপনার ভিডিওতে গুগলের বিজ্ঞাপন গুলো দেই তখন গুগল কিছু টাকা রেখে আপনাকে বাকি টাকা দিয়ে দেই। তবে ইউটিউবে সহজে আপনি বিজ্ঞাপন দেখাতে পারবেন না।

বিকাশ রেফার করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারেন:

এজন্য একজন দক্ষ ভার্চুয়াল এসিসট্যান্ট ব্যবসায়ীদের জন্য বেশ লাভজনক।

আমাদের পাঠকদের মাঝে বেশিরভাগের পেপাল একাউন্ট কিংবা ব্যাংক একাউন্ট নেই, কিংবা যাদের কম্পিউটার নেই click here তাদের জন্য মোবাইল দিয়ে অনলাইনে আয় বিকাশে পেমেন্ট পেলে ভালো হয়।